এ রকম অবাধ স্বাধীনতা পাওয়া যায় পাশ্চাত্যে আর ভার্সিটি গুলোতেই।
জনসম্মুখেই কেউ কেউ জ্বিনায় লিপ্ত হচ্ছে। কেউ কিছু বলার নাই।
ভার্সিটির এডমিশন আর ভর্তির সময় অভিভাবক মেয়েদের সাথে আসলেও। বাকি ৫/৬ বছর তার মেয়ে ভার্সিটিতে কি করছে সে নিজেও জানেনা।
মাস শেষে টাকা পাঠানো আর এক্সামের সিজিপিএ ছাড়া সে কিছুই জানেনা।
এই অবাধ স্বাধীনতা পেয়ে। মেয়েটা ৫/৬ বছরই শারিরীক সম্পর্ক ও রোমান্টিকতায় লিপ্ত থাকে।
রিলেশন মুক্ত ছেলে মেয়ে ভার্সিটিতে নাই বললেই চলে
ক্যাম্পাস গুলো এমন ভাবে সাজানো যে। এটা সিনেমার চাইতেও ভয়ংকর ভাবে ইমপ্রেস করে ছাত্র-ছাত্রীদের। বলতে গেলে এটাও একটা স্বর্গ।। এখানে এভাবেই বস্তুবাদী আমোদ ফুর্তি আর দৈহিক উপভোগে মেতে উঠে সবাই।
এমন চিত্র কি অভিভাবক দেখে না। দেখে। দেখেও তারা ভাবে আমার মেয়ে বা ছেলে এমন নয়। মানে এদের চিন্তাটা হলো এদের সন্তানদের যৌন চাহিদা বলতে কিছু নেই।
আর অনেকে জানেও তার ছেলে মেয়েরা নষ্টামি করে বেড়াচ্ছে। তাদের কাছে এগুলো হলো যে৷ ইয়াংরা এই বয়সে এসব করেই।
শেষ জামানায় অধিকাংশ মানুষ জহান্নামী হবে। তার নির্মম বাস্তবতা আমরা প্রত্যক্ষ করছি।
কিন্তু দিনশেষে আমরাই আমাদের ভাই-বোন বা কন্যাকে এই ভার্সিটিতেই পাঠাবো।
~ওরাকাহ
~ @TasawwufOfficial
0 মন্তব্যসমূহ
আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।